শুক্রবার, ২১ নভেম্বর ২০২৫, ১০:৪০ পূর্বাহ্ন

News Headline :
পাবনায় “তারুণ্যের উৎসব ২০২৫”: আন্তঃকলেজ ফুটবল টুর্নামেন্টের মধ্য দিয়ে নবাগত জেলা প্রশাসকের কর্মদিবস শুরু!! গোবিন্দগঞ্জে ত্যাগী নেতাদের মাঝে বিএনপির চূড়ান্ত মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে বিক্ষোভ ১২০ শিক্ষার্থীদের পথচলা পুরাতন কাঠের তৈরি সাঁকো ভাঙ্গলেই সমস্যা হবে শেরপুরে নোবেল বিজয়ী প্রতিষ্ঠান গ্রামীণ ব্যাংকে দুর্বৃত্তদের আগুন লাগানোর চেষ্টা মাদক সমাজের ক্যান্সার এটা প্রতিরোধে প্রশাসনের অনিহা-শিমুল বিশ্বাস গণমাধ্যমে বিকৃত তথ্য প্রচার ইসলামপুরে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীর পক্ষ থেকে প্রতিবাদী ব্রিফিং কৃষি অফিসের সামনে থেকে প্রণোদনার সার-বীজ পাচার রাজনৈতিক দলের পদধারী কেউ প্রেসক্লাবের কার্যনির্বাহী কমিটির কোনো পদে থাকতে পারবে না-সারজিস আলম গাবতলীতে এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রের দাবিতে শিক্ষার্থীদের রাস্তা অবরোধ এই জনপদকে যারাই পদদলিত করেছে বাঙ্গালি তাদের বিরুদ্ধে রুখে দাড়িয়েছে-শিমুল বিশ্বাস

গাইবান্ধায় বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতির দাবি আদায়ে সংবাদ সম্মেলনে

Reading Time: 2 minutes

আঃ খালেক মন্ডল,গাইবান্ধা:
ক্যাডার শিক্ষকদের দাবি আদায়ে আগামী ২ অক্টোবর সারাদেশে কর্মবিরতি পালন করা হবে। এরপরও দাবি পূরণে দৃশ্যমান অগ্রগতি না হলে আগামী ১০, ১১ ও ১২ অক্টোবর টানা তিনদিনের কর্মবিরতি পালন করা হবে। ক্যাডার কম্পোজিশনের সুরক্ষা, পদোন্নতি, পদসৃজন, স্কেল আপগ্রেডেশন ও আন্ত:ক্যাডার বৈষম্য নিরসনসহ বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের ন্যায্য দাবিসমূহ আদায়ে বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতির সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়। গাইবান্ধা প্রেসক্লাবে মঙ্গলবার সমিতির গাইবান্ধা জেলা ইউনিট সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতি জেলা ইউনিটের সাধারণ সম্পাদক আনিছা আকতার বেগম চৌধুরী। লিখিত বক্তব্যে উল্লেখ করা হয়, শিক্ষা ক্যাডারের ১৬ হাজার কর্মকর্তা বর্তমান সরকারের ভিশন ২০৪১ তথা স্মার্ট বাংলাদেশের স্বপ্ন পূরণে একযোগে কাজ করে যাচ্ছে কিন্তু প্রাপ্য অধিকার ও সুযোগ সুবিধা থেকে বি ত হচ্ছেন। কোন কারণ ছাড়াই পদোন্নতি বন্ধ রয়েছে প্রায় দুই বছর ধরে। এই মুহুর্তে শিক্ষা ক্যাডারে পদোন্নতিযোগ্য কর্মকর্তার সংখ্যা ৭ হাজারের বেশি। এরমধ্যে অধ্যাপক পদে পদোন্নতি যোগ্য ১ হাজার ২শ’ জন। সহযোগী অধ্যাপক পদোন্নতি যোগ্য ৩ হাজার, সহকারী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি যোগ্য কর্মকর্তা রয়েছেন প্রায় ৩ হাজার জন। এই কর্মকর্তাদের পদোন্নতির জন্য সরকারের কোন অতিরিক্ত অর্থ প্রয়োজন নেই। সবাই পদোন্নতিযোগ্য পদের বেতন স্কেলের সর্বোচ্চ সীমায় পৌঁছে গেছেন। ক্যাডার সার্ভিসে শূন্য পদ না থাকলে পদোন্নতি দেয়া যাবে না এমন কোন বিধান নেই। অথচ শিক্ষা ক্যাডারকে শূন্য পদের অজুহাতে পদোন্নতি বি ত রাখা হয়। প্রধানমন্ত্রী সকল ক্যাডারের জন্য সুপারনিউমারারি পদে পদোন্নতি দিয়ে ক্যাডার বৈষম্য নিরসনের নির্দেশনা দিলেও তা পালিত হয়নি।এছাড়াও অন্য ক্যাডারের মত শিক্ষা ক্যাডারে ব্যাচভিত্তিক পদোন্নতি অনুসৃত না হওয়ায় অন্যান্য ক্যাডারের তুলনায় শিক্ষা ক্যাডার কর্মকর্তাগণ পিছিয়ে রয়েছেন। বেতন স্কেল অনুযায়ী ৪র্থ ও ৬ষ্ঠ গ্রেড প্রাপ্য কর্মকর্তাগণের প্রস্তাব মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে প্রায় বছর হলো। কিন্তু এ বিষয়েও কোন অগ্রগতি নেই। দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার স্বার্থে শিক্ষা ক্যাডারের সব ন্যায় সংগত দাবি মেনে নেয়ার আহবান জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের জেলা শাখার সভাপতি প্রফেসর মো. মিজানুর রহমান, সাংগঠনিক সচিব প্রফেসর এসএম আশাদুল ইসলাম, আ.ফ.ম. শহীদুর রহমান, খন্দকার সারওয়ার হোসেন, মো. জিল্লুর রহমান, মো. আলমগীর মিয়া, মহসিন আল মামুন, মো. আব্দুল কাইয়ুম আজাদ, রাজীব আহমেদ, মো. ইফতেখারুর রহমান প্রমুখ।

Please Share This Post in Your Social Media

Design & Developed BY Hostitbd.Com